Wellcome to National Portal
মেনু নির্বাচন করুন
Main Comtent Skiped

শিরোনাম
পরিবার পরিকল্পনা কেন্দ্র
বিস্তারিত

ইউনিয়ন স্বাস্থ্য উপকেন্দ্র এ অফিসটি অবস্থিত।

ছবি
label.column.field_office_cism

স্বাস্থ্য কর্মসূচী

ইপিআই কর্মসূচীঃ

· কর্মসূচীর নামঃ সম্প্রসারিত টিকাদান কর্মসূচী

· কর্মসূচী বাসত্মবায়নকারীঃ উপজেলা স্বাস্থ্য ও পঃ পঃ কর্মকর্তা এবং তাহার আওতাধীন সকল স্বাস্থ্য কর্মী।

· অর্থায়ন ও অন্যান্য সহায়তাকারীঃ স্বাস্থ্য ও পঃ কঃ মন্ত্রণালয়, বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা ।

-লক্ষ্য ও পদ্ধতিঃ শিশুদের ০৮টি রোগের বিরম্নদ্ধে প্রতিরোধ টিকা প্রদান ও ভিটামিন এ ক্যাপসুল এর মাধ্যমে রাতকানা রোগ  ও অপুষ্টি প্রতিরোধ।  মায়েদের কে টিটি টিকার মাধ্যমে মা এবং নবজাতক শিশুর টিটেনাস প্রতিরোধ ব্যবস্থা। মায়েদের-কে ভিটামিন এ ক্যাপসুল খাওয়ানোর মাধ্যমে মায়েদের এবং নবজাতক শিশুদের ভিটামিন এ এর ঘাটতি পুরন। মূল লক্ষ্য হচ্ছে, শিশু ভোগামিত্ম এবং মৃত্যুহার কমানো।
· আওতাভুক্ত সুবিধাভোগী জনগোষ্ঠীঃ ১৫-৪৯ বৎসরের সকল মহিলা এবং ০- ৬০মাস  বয়সী সকল শিশু।

ই ও সি কর্মসূচীঃ

· কর্মসূচীর নাম ঃ  প্রসুতি সেবা

· কর্মসূচী বাস্তবায়নকারী ঃ উপজেলা স্বাস্থ্য ও পঃ পঃ কর্মকর্তা  এবং ই ও সি অমত্মর্ভুক্ত হাসপাতালসমূহের ডাক্তার ও নার্স।

· অর্থায়ন ও অন্যান্য সহায়তাকারী - স্বাস্থ্য ও পঃ কঃ মন্ত্রণালয়, ইউনিসেফ ।

· লক্ষ্য ও পদ্ধতি - নিরাপদ মাতৃত্ব ,বিপদ মুক্ত ডেলিভারী এবং শিশু ও মাতৃ মৃত্যু হার কমানো।

· আওতাভুক্ত সুবিধাভোগী জনগোষ্ঠী - সকল গর্ভবতী মা।

এ আর আই কর্মসূচীঃ

· কর্মসূচীর নাম - এ আর আই।

· কর্মসূচী বাস্তবায়নকারী ঃ তত্বাবধায়ক/ উপজেলা স্বাস্থ্য ও পঃ পঃ কর্মকর্তাসহ প্রতিষ্ঠানের সকল ডাক্তার,

চিকিৎসা সহকারী, ফার্মাসিষ্ট, নার্স ।

· অর্থায়ন ও অন্যান্য সহায়তাকারী - স্বাস্থ্য ও পঃ কঃ মন্ত্রণালয়, ইউনিসেফ ।

· লক্ষ্যও পদ্ধতি - শিশুদের নিউমোনিয়া এবং শ্বাসনালী প্রদাহ জনিত রোগের চিকিৎসা এবং প্রকোপ কমানো।

· আওতাভুক্ত সুবিধাভোগী জনগোষ্ঠী ঃ সকল শিশু।

সিটিজেন চার্টার

সেবা গ্রহিতা যে সকল সেবা পাওয়ার অধিকার সংরক্ষণ করেন

১. স্বাস্থ্য উপকেন্দ্রে আগত নারী-পুরুষ, বৃদ্ধ-যুব-শিশু সকলকে প্রয়োজনীয় স্বাস্থ্য সেবা প্রদান করা হয়।

২. ডায়রিয়া রোগীদের জন্য ওআরএস সরবরাহ করা হয়।

৩. হাসপাতালে আগত প্রসূতি রোগীদের এন্টিনেটাল চেকআপসহ প্রয়োজনীয় উপদেশ দেয়া হয় এবং আয়রন

ট্যাবলেট সরবরাহ করা হয়।

৪. জাতীয় যক্ষ্মা ও কুষ্ঠ নিয়ন্ত্রণ কার্যক্রমেরআওতায় যক্ষ্মা রোগীদের কফ্ পরীক্ষার জন্য কফ সংগ্রহ করা হয়

এবং যক্ষ্মা ও কুষ্ঠ রোগীদের বিনামূল্যে ঔষধ সরবরাহ করা করা হয়।

৫. শিশু ও মহিলাদের ইপিআই কার্যক্রমেরআওতায় প্রতিষেধক টিকা দেওয়া হয়।

৬. উপস্বাস্থ্য কেন্দ্রে আগত রোগীদের স্বাস্থ্য, পুষ্টি ও প্রজনন স্বাস্থ্য শিক্ষা দেওয়া হয়।

৭. উপস্বাস্থ্য কেন্দ্রে আগত কিশোর-কিশোরী ও সক্ষম দম্পতিদের মধ্যে প্রজনন স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা

কার্যক্রমপরিচালনা করা হয়।

৮. প্রয়োজনে রোগীকে উপজেলা হাসপাতালে রেফার করা হয়।

৯. আগত রোগী ও তাদের আত্মীয়স্বজনগণ স্বাস্থ্যসেবা সম্পর্কে প্রয়োজনীয় পরামর্শ ও উপদেশের জন্য সংশ্লিষ্ট

চিকিৎসকগণের সাথে সহজেই যোগাযোগ করতে পারেন।

১০. উপ-স্বাস্থ্যকেন্দ্রে প্রয়োজনীয় সংখ্যক নোটিশ বোর্ড সবার দৃষ্টি গোচর হয় এমন জায়গায় স্থাপিত আছে।

নোটিশ বোর্ডে প্রয়োজনীয় তথ্য লিপিবদ্ধ আছে।

১১. সরবরাহ সাপেক্ষে ঔষধসমূহ সেবাকেন্দ্র হতে বিনামূল্যে প্রদান করা হয়। তবে চিকিৎসার প্রয়োজনে কোন

কোন ঔষধ কেন্দ্রের বাহির হতে সেবা গ্রহিতাকেক্রয় করতে হতে পারে।

১২. বোর্ডে মজুদ ঔষধের তালিকা, প্রদানকৃত সেবাসমূহের তালিকা, সেবা প্রদানকারী চিকিৎসকের তালিকা

টানানো আছে।

সাধারণ তথ্য

পরিবার পরিকল্পনা পদ্ধতি

মানুষ অনেকসময় সন্তান ধারণ রোধ করতে চায়৷ অনাকাঙ্ক্ষিত সন্তান ধারণ প্রতিরোধ করার জন্য মানুষের চেষ্টার অন্ত নেই৷ ডিম্বাশয় থেকে ডিম্বাণু নির্গমন বন্ধ করে, টিউব কেটে বা বেঁধে ডিম্বাণুর অগ্রগতি রোধ করে, অভ্যন্তরে উপকরণ পরিয়ে জরায়ুতে ডিম্বাণু গ্রন্থনা প্রতিরোধ করে এবং জেলি, ক্রিম ও ডায়াফ্রামের সাহায্যে শুক্রাণুর প্রতিরোধ করার মাধ্যমে নানাভাবে  সন্তান ধারণ রোধ করা যায়৷ যেকোনো পদ্ধতিই বেছে নিন না কেন তা নেয়ার আগে অন্তত কোনো স্ত্রীরোগ বিশেষজ্ঞ বা চিকিত্‌সকের পরামর্শ নেয়া ভালো৷

পরিবার পরিকল্পনার লাভ ও সুবিধা

শারীরিক লাভ
 মাতৃত্ব সংক্রান্ত কারণে মেয়েদের মৃতু্যর হার কমিয়ে দেয়৷ ২০ থেকে ৩০ বছর বয়সের মধ্যে একটি বা দুটি সন্তান হলে মায়ের ক্ষতি হওয়ার ভয় প্রায় থাকে না৷ দেখা গেছে, সাধারণত মায়ের ২০ থেকে ৩০ বছরের মধ্যে যে শিশু জণ্মায় তারা বেশি মেধাবী হয়ে থাকে৷

মায়ের স্বাস্থ্য রক্ষা
 অ্যানিমিয়া, সন্তান হওয়ার পর খুব বেশি রক্তস্রাব, অপুষ্টি, প্রস্রাবনালীতে সংক্রমণ, সাদা স্রাব, জরায়ুর মুখের ক্যান্সার, নাড়ি বা জরায়ু বেরিয়ে আসা ইত্যাদি রোগগুলো পরিবার পরিকল্পনার দ্বারা সুন্দরভাবে এড়ানো সম্ভব৷

শিশুমৃতু্যর হার কমে যায়
 আমাদের দেশে এক বছরের কম বয়সের শিশুমৃতু্যর হার খুব বেশি৷ কিন্তু ঠিকমতো গর্ভনিরোধক ব্যবস্থা নিয়ে দুটি সন্তানের মধ্যে অন্ততপক্ষে তিন বছরের ব্যবধান রাখলে মৃতু্যর হার অনেক কমানো সম্ভব৷

শিশুর স্বাস্থ্য রক্ষা
 রুগ্ন শিশুর জণ্ম কমে যাবে৷ জণ্মগত ত্রুটি নিয়ে কম শিশু জণ্মাবে৷ বাচ্চারা অনেক সুস্থ ও প্রাণচঞ্চল থাকবে৷

অর্থনৈতিক লাভ
 স্বাভাবিকভাবেই পরিবার অনেক ভালোভাবে চলবে৷ খাবার, থাকার জায়গা, শিক্ষা সবকিছুই একটি বা দুটি সন্তান হলে যেভাবে দেওয়া যাবে, অনেকগুলো হলে তেমনভাবে সম্ভব নয়৷

আদর্শ জণ্মনিয়ন্ত্রণ পদ্ধতিসমূহে নিম্নোক্ত সুবিধা গুলো থাকা প্রয়োজন-

১. পুরোপুরি কার্যকর হবে

২. নির্ভরযোগ্য এবং কোনো ধরনের পার্শ্বপ্রতিক্রিয়াহীন

৩. সর্বসাধারণ দ্বারা গৃহীত

৪. স্বল্পমূল্য হওয়া উচিত এবং সহজলভ্য হওয়া উচিত

৫. সহজে ব্যবহারযোগ্য

৬. স্বাস্থ্যকর্মী বা হাসপাতাল নির্ভরতা যত কম হবে ততো ভালো

নিম্নে পরিবার পরিকল্পনার কিছু পদ্ধতি বর্ননা করা হলো-

 
১     কনডম
২     জণ্মনিয়ন্ত্রণে খাওয়ার বড়ি
৩     ইন্ট্রাইউটেরাইন কন্ট্রাসেপটিভ ডিভাইস
৪     নরপ্লান্ট
৫     হরমোন ইনজেকশন
৬     ভ্যাসেকটমি
৭     লাইগেশন
৮     প্রাকৃতিক উপায়ে জণ্ম নিয়ন্ত্রণ

label.column.field_projects

পরিবার পরিকল্পনা পদ্ধতি

মানুষ অনেকসময় সন্তান ধারণ রোধ করতে চায়৷ অনাকাঙ্ক্ষিত সন্তান ধারণ প্রতিরোধ করার জন্য মানুষের চেষ্টার অন্ত নেই৷ ডিম্বাশয় থেকে ডিম্বাণু নির্গমন বন্ধ করে, টিউব কেটে বা বেঁধে ডিম্বাণুর অগ্রগতি রোধ করে, অভ্যন্তরে উপকরণ পরিয়ে জরায়ুতে ডিম্বাণু গ্রন্থনা প্রতিরোধ করে এবং জেলি, ক্রিম ও ডায়াফ্রামের সাহায্যে শুক্রাণুর প্রতিরোধ করার মাধ্যমে নানাভাবে  সন্তান ধারণ রোধ করা যায়৷ যেকোনো পদ্ধতিই বেছে নিন না কেন তা নেয়ার আগে অন্তত কোনো স্ত্রীরোগ বিশেষজ্ঞ বা চিকিত্‌সকের পরামর্শ নেয়া ভালো৷

পরিবার পরিকল্পনার লাভ ও সুবিধা

শারীরিক লাভ
 মাতৃত্ব সংক্রান্ত কারণে মেয়েদের মৃতু্যর হার কমিয়ে দেয়৷ ২০ থেকে ৩০ বছর বয়সের মধ্যে একটি বা দুটি সন্তান হলে মায়ের ক্ষতি হওয়ার ভয় প্রায় থাকে না৷ দেখা গেছে, সাধারণত মায়ের ২০ থেকে ৩০ বছরের মধ্যে যে শিশু জণ্মায় তারা বেশি মেধাবী হয়ে থাকে৷

মায়ের স্বাস্থ্য রক্ষা
 অ্যানিমিয়া, সন্তান হওয়ার পর খুব বেশি রক্তস্রাব, অপুষ্টি, প্রস্রাবনালীতে সংক্রমণ, সাদা স্রাব, জরায়ুর মুখের ক্যান্সার, নাড়ি বা জরায়ু বেরিয়ে আসা ইত্যাদি রোগগুলো পরিবার পরিকল্পনার দ্বারা সুন্দরভাবে এড়ানো সম্ভব৷

শিশুমৃতু্যর হার কমে যায়
 আমাদের দেশে এক বছরের কম বয়সের শিশুমৃতু্যর হার খুব বেশি৷ কিন্তু ঠিকমতো গর্ভনিরোধক ব্যবস্থা নিয়ে দুটি সন্তানের মধ্যে অন্ততপক্ষে তিন বছরের ব্যবধান রাখলে মৃতু্যর হার অনেক কমানো সম্ভব৷

শিশুর স্বাস্থ্য রক্ষা
 রুগ্ন শিশুর জণ্ম কমে যাবে৷ জণ্মগত ত্রুটি নিয়ে কম শিশু জণ্মাবে৷ বাচ্চারা অনেক সুস্থ ও প্রাণচঞ্চল থাকবে৷

অর্থনৈতিক লাভ
 স্বাভাবিকভাবেই পরিবার অনেক ভালোভাবে চলবে৷ খাবার, থাকার জায়গা, শিক্ষা সবকিছুই একটি বা দুটি সন্তান হলে যেভাবে দেওয়া যাবে, অনেকগুলো হলে তেমনভাবে সম্ভব নয়৷

আদর্শ জণ্মনিয়ন্ত্রণ পদ্ধতিসমূহে নিম্নোক্ত সুবিধা গুলো থাকা প্রয়োজন-

১. পুরোপুরি কার্যকর হবে

২. নির্ভরযোগ্য এবং কোনো ধরনের পার্শ্বপ্রতিক্রিয়াহীন

৩. সর্বসাধারণ দ্বারা গৃহীত

৪. স্বল্পমূল্য হওয়া উচিত এবং সহজলভ্য হওয়া উচিত

৫. সহজে ব্যবহারযোগ্য

৬. স্বাস্থ্যকর্মী বা হাসপাতাল নির্ভরতা যত কম হবে ততো ভালো

নিম্নে পরিবার পরিকল্পনার কিছু পদ্ধতি বর্ননা করা হলো-

 
১     কনডম
২     জণ্মনিয়ন্ত্রণে খাওয়ার বড়ি
৩     ইন্ট্রাইউটেরাইন কন্ট্রাসেপটিভ ডিভাইস
৪     নরপ্লান্ট
৫     হরমোন ইনজেকশন
৬     ভ্যাসেকটমি
৭     লাইগেশন
৮     প্রাকৃতিক উপায়ে জণ্ম নিয়ন্ত্রণ

যোগাযোগ

জরুরী প্রয়োজনে যোগাযোগ করুন এই ঠিকানায়ঃ

মোঃ আলম

তরগাওঁ স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ কেন্দ্র

তরগাওঁ, কাপাসিয়া, গাজীপুর।